Sep 11, 2019

বই পড়া নিয়ে ১০ টি বানী বিখ্যাত মনীষীদের (২ মিনিট সময় নিয়ে পড়ুন )

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।

 (১) একটি ভালো বই হচ্ছে সর্বশ্রেষ্ঠ বন্ধু, চিরকালের জন্য উক্তিটি করেছেন মার্টিন এফ টুপার
(২) ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ বই পড়ার পড়ার প্রতি এতো আগ্রহী ছিলেন যে লাইব্রেরী কক্ষে কর্মচারীরা ও তার আসার টের পেতেন না। তাই বহুবার তিনি লাইব্রেরীর রুমে তালাবন্দি হয়ে থাকতেন।
ডঃ মুহম্মদ শহিদুল্লাহ বই পাঠের প্রতি মনোযোগী ও আগ্রহী ছিলেন বলেই অগাধ পান্ডিত্য ও অনেক জ্ঞানের অধিকারী।
(৩) আল্লামা শেখ সাদী বলেন, জ্ঞান অর্জনের জন্য তুমি মোমের মতো গলে যাও। কারণ জ্ঞান ছাড়া তুমি আল্লাহ্কে চিনতে পারবেনা কিছুতেই।
(৪) মনীষী স্পিনোজা বলেন, ভালো খাদ্য মানুষের পেট ভরায়, কিন্তু ভালো বই মানুষের আত্মাকে পরিতৃপ্ত করে।


(৫) দার্শনিক দেকার্তে নেপোলিয়ন বলছিলেন, অত্যন্ত ষাট হাজার বই সঙ্গে না থাকলে জীবন অচল।
বই পড়া মানেই হলো গত শতাব্দীর সেরা মনীষীদের সঙ্গে কথা বলা, তাদের দিক নির্দেশনা শোনা।
(৬) বই পড়া নিয়ে বিলগেটস বলেছিলেন, আমি প্রথমে একজন সাধারণ উদ্যোক্তা ছিলাম।
এরপরই কোটিপতি হয়েছি।
কিন্তু আমার ছিলো বই পড়ার অভ্যাস। আমি যখন উদ্যোক্তা ছিলাম তখন সপ্তাহে একটি বই পড়তাম।
এবং যখন কোটিপতি হলাম তখন ও সপ্তাহে একটি করে বই পড়ি, এখনো পড়ি।
(৭) নরমান মেলর বলছিলেন, আমি পড়তে পড়তে যেনো মৃত্য হয়।
(৮) রুশ কথাসাহিত্যিক ম্যাক্সিম গোর্কি বলছিলেন, বই আমাদের জন্য অতীত আর আর ভবিষ্যতের মধ্যে সাকো তৈরি করে দেয়।
(৯) সৈয়দ মুজতবা আলী বইপড়া গল্পে লিখেছিলেন, বই কিনে কেউ কখনো দেউলে হয়নি।
বই কেনার বাজেট যদি পাঁচগুণ বাড়িয়েও দেন তাহ‌লে ও দেউলে হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।
(১০) বারট্রান্ড রাসেল বলেছিলেন, সংসারের জ্বালা যন্ত্রনা এড়ানোর প্রাধান্য উপায় হলো মনের ভেতরে আপন ভুবন সৃষ্টি করা। যে যতো ভুবন সৃষ্টি করবে তার ততো যন্ত্রনা এড়ানোর ক্ষমতা বেশী হবে।

No comments:

Post a Comment