Sep 17, 2019

ঢাবির পরীক্ষায় ১৭৩ জনের মধ্যে শূণ্য পেয়েছেন ১২৮ জন!

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদভুক্ত অর্থনীতি বিভাগের ১৫ নম্বরের একটি ইনকোর্স পরীক্ষায় ১৭৩ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ১২৮ জনই শূন্য পেয়েছেন। শূন্য দশমিক পাঁচ (০.৫) নম্বর পেয়েছেন ১৬ জন শিক্ষার্থী। ফলাফল বিপর্যয়ের কারণ হিসেবে শিক্ষকের পাঠ দানকে দায়ী করছেন শিক্ষার্থীরা।  বিভাগ সূত্রে জানা যায়, গত ১২ সেপ্টেম্বর অর্থনীতি বিভাগের ১৩ তম ব্যাচের দ্বিতীয় সেমিস্টারের অর্থনীতি ১০৬ নং কোর্সের (পরিসংখ্যান দ্বিতীয় পত্র) ১৫ নম্বরের একটি ইনকোর্স পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। রোববার পরীক্ষার ফলাফল দেন কোর্স শিক্ষক প্রভাষক ওয়াহিদ ফেরদৌস ইবন।  সরেজমিনে নোটিশ বোর্ডে গিয়ে দেখা যায়, ১৭৩ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ১২৮ জন শিক্ষার্থী সর্বনিম্ন শূন্য পেয়েছেন। এছাড়া ১৬ জন শিক্ষার্থী পেয়েছেন শূন্য দশমিক পাঁচ (০.৫) নম্বর। সর্বোচ্চ ৮ নম্বর পেয়েছেন ৩ জন শিক্ষার্থী। এছাড়া ৭ নম্বর পেয়েছেন ৩ জন, ৬ দশমিক ৫ নম্বর পেয়েছেন ৩ জন, ৬ নম্বর পেয়েছেন ১৪ জন, ৫ নম্বর পেয়েছেন ৩ জন, ৪ দশমিক ৫, ৪ ও ১ দশমিক ৫ নম্বর পেয়েছেন ৩ জন শিক্ষার্থী।  শিক্ষার্থীরা বলেন ফল বিপর্যয়ের জন্য পুরো দোষটাই কোর্সের প্রভাষক ওয়াহিদ ফেরদৌসের ঘাড়ে চাপিয়ে দেন। শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, ‘কোর্স শিক্ষক একে তো ভালো মতো পড়াতেই পারেন না উপরন্তু পরীক্ষায় সিলবাসের বিষয়কে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে প্রশ্ন করেছেন।’    এছাড়া শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ওই প্রভাষক সর্বদা রুঢ় আচরণ করেন বলেও অভিযোগ করেন ১৩ ব্যাচের কিছু শিক্ষার্থী। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের গত সেমিস্টারেও প্রভাষক একই ধরনের আচরণ করেছেন বলেও দাবি করেন শিক্ষার্থীরা।  এসব বিষয়ে জানতে চাইলে প্রভাষক ওয়াহিদ ফেরদৌস বলেন, ‘তাদের যে বিষয় পড়ানো হয়েছিল তা থেকে পরীক্ষায় দুটি প্রশ্ন করা হয়েছিল। একটি প্রশ্ন সরাসরি করলেও আরেকটি প্রশ্ন একটু ঘুরিয়ে করা হয়েছিল যাতে তাদের মৌলিক জ্ঞান যাচাই করা যায়। কিন্তু তারা তা পারেনি।’ একটি প্রশ্ন সরাসরি করার পরেও কেন এতসব শিক্ষার্থী শূন্য পেয়েছে এ বিষয়টি তার জানা নেই বলে জানান তিনি।  শিক্ষার্থীদের সঙ্গে রুঢ় আচরণ করা প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, ‘আমার পক্ষ থেকে এমন কোনো আচরণ তাদের সাথে হয়নি। তাদের যদি কিছু মনে হয় তাহলে তারা এ বিষয়ে আমার সঙ্গে কথা বলতে পারে।’ সূত্রঃ দি ডেইলি ক্যাম্পাস
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদভুক্ত অর্থনীতি বিভাগের ১৫ নম্বরের একটি ইনকোর্স পরীক্ষায় ১৭৩ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ১২৮ জনই শূন্য পেয়েছেন। শূন্য দশমিক পাঁচ (০.৫) নম্বর পেয়েছেন ১৬ জন শিক্ষার্থী। ফলাফল বিপর্যয়ের কারণ হিসেবে শিক্ষকের পাঠ দানকে দায়ী করছেন শিক্ষার্থীরা।

বিভাগ সূত্রে জানা যায়, গত ১২ সেপ্টেম্বর অর্থনীতি বিভাগের ১৩ তম ব্যাচের দ্বিতীয় সেমিস্টারের অর্থনীতি ১০৬ নং কোর্সের (পরিসংখ্যান দ্বিতীয় পত্র) ১৫ নম্বরের একটি ইনকোর্স পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। রোববার পরীক্ষার ফলাফল দেন কোর্স শিক্ষক প্রভাষক ওয়াহিদ ফেরদৌস ইবন।

সরেজমিনে নোটিশ বোর্ডে গিয়ে দেখা যায়, ১৭৩ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ১২৮ জন শিক্ষার্থী সর্বনিম্ন শূন্য পেয়েছেন। এছাড়া ১৬ জন শিক্ষার্থী পেয়েছেন শূন্য দশমিক পাঁচ (০.৫) নম্বর। সর্বোচ্চ ৮ নম্বর পেয়েছেন ৩ জন শিক্ষার্থী। এছাড়া ৭ নম্বর পেয়েছেন ৩ জন, ৬ দশমিক ৫ নম্বর পেয়েছেন ৩ জন, ৬ নম্বর পেয়েছেন ১৪ জন, ৫ নম্বর পেয়েছেন ৩ জন, ৪ দশমিক ৫, ৪ ও ১ দশমিক ৫ নম্বর পেয়েছেন ৩ জন শিক্ষার্থী।

শিক্ষার্থীরা বলেন ফল বিপর্যয়ের জন্য পুরো দোষটাই কোর্সের প্রভাষক ওয়াহিদ ফেরদৌসের ঘাড়ে চাপিয়ে দেন। শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, ‘কোর্স শিক্ষক একে তো ভালো মতো পড়াতেই পারেন না উপরন্তু পরীক্ষায় সিলবাসের বিষয়কে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে প্রশ্ন করেছেন।’



এছাড়া শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ওই প্রভাষক সর্বদা রুঢ় আচরণ করেন বলেও অভিযোগ করেন ১৩ ব্যাচের কিছু শিক্ষার্থী। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের গত সেমিস্টারেও প্রভাষক একই ধরনের আচরণ করেছেন বলেও দাবি করেন শিক্ষার্থীরা।

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে প্রভাষক ওয়াহিদ ফেরদৌস বলেন, ‘তাদের যে বিষয় পড়ানো হয়েছিল তা থেকে পরীক্ষায় দুটি প্রশ্ন করা হয়েছিল। একটি প্রশ্ন সরাসরি করলেও আরেকটি প্রশ্ন একটু ঘুরিয়ে করা হয়েছিল যাতে তাদের মৌলিক জ্ঞান যাচাই করা যায়। কিন্তু তারা তা পারেনি।’ একটি প্রশ্ন সরাসরি করার পরেও কেন এতসব শিক্ষার্থী শূন্য পেয়েছে এ বিষয়টি তার জানা নেই বলে জানান তিনি।

শিক্ষার্থীদের সঙ্গে রুঢ় আচরণ করা প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, ‘আমার পক্ষ থেকে এমন কোনো আচরণ তাদের সাথে হয়নি। তাদের যদি কিছু মনে হয় তাহলে তারা এ বিষয়ে আমার সঙ্গে কথা বলতে পারে।’
সূত্রঃ দি ডেইলি ক্যাম্পাস

No comments:

Post a Comment