Showing posts with label Study Tips. Show all posts
Showing posts with label Study Tips. Show all posts

Oct 12, 2019

এন্ড্রোয়েড ফোনেই রান করান সি/সি++ প্রোগ্রাম। ইন্টারমিডিয়েট পড়ুয়ারা অবশ্যই দেখবেন।

এন্ড্রোয়েড ফোনেই রান করান সি/সি++ প্রোগ্রাম। ইন্টারমিডিয়েট পড়ুয়ারা অবশ্যই দেখবেন।


আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আপনারা সকলেই ভালো আছেন। আপনারা যারা ইন্টারমিডিয়েটে পড়েন তারা নিশ্চয় জানেন যে ICT বইয়ের চতুর্থ চ্যাপ্টার হচ্ছে প্রোগ্রামিং নিয়ে যেখানে বেসিক সি প্রোগ্রামিং নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। কেমন হয় যদি বোর্ডের বা টেস্ট পেপারের প্রোগ্রামিং রিলেটেড প্রশ্নের উত্তর আপনার হাতের মোবাইলেই রান করিয়ে দেখে নিতে পারেন সঠিক হলো কি না? নিশ্চয়ই ভালো হয়, তাই না? তাহলে চলুন শুরু করি আজকের লেখা।
সি প্রোগ্রাম রান করানোর বেশ কয়েকটি অ্যাপ প্লে-স্টোরে পাওয়া যায়। তার মধ্যে জনপ্রিয় হচ্ছে- C4Droid এবং CPP Droid. তবে, C4Droid পেইড এবং লেটেস্ট এন্ড্রোয়েড (Android 9.0) ডিভাইস গুলোতে কাজ করে না। তাই আমরা CPP Droid নিয়েই আলোচনা করব। অ্যাপটি প্লে-স্টোর ডাউনলোড লিঙ্ক পোস্টের নিচে দেওয়া আছে। পোস্টটি পড়া শেষ হলে ডাউনলোড করে নিবেন।
তো অ্যাপটি ডাউনলোড করার পর কিছুক্ষণ লোডিং হবে। তারপর নিচের মতো আসবে।
Editor ট্যাবে আপনি প্রোগ্রাম লিখতে পারবেন।
যেমন আমি ফ্যাক্টোরিয়াল নির্ণয়ের প্রোগ্রামি লিখলাম।
প্রোগ্রামে কোনো ভুল থাকলে Diagnostics ট্যাবে দেখাবে।
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে নিচের চিত্রে মার্ক করা বাটনে ট্যাপ করুন। প্রোগ্রামটি সফলভাবে কম্পাইল হলে Compilation finished লেখা আসবে, অন্যথায় ধরে নিতে হবে যে প্রোগ্রামে কোথাও ভুল আছে।

কম্পাইল হয়ে গেলে নিচে মার্ক করা প্লে বাটনে ট্যাপ করুন। প্রোগ্রামটি রান করবে।
দেখুন আমার প্রোগ্রাম রান করেছে এবং ৫  ইনপুট করে এর ফ্যাক্টোরিয়াল ১২০ পাওয়া গেছে।
এ ভাবে আপনি এন্ড্রোয়েড ফোনেই সি প্রোগ্রাম রান করাতে পারবেন। আজকের মতো এতটুকু। কথা হবে অন্য কোনো পোস্টে। ততক্ষণ ভালো থাকুন। আল্লাহ্ হাফেয।

যারা এসএসসি ও এইসএসসি এক্সাম দিবেন তারা পোস্টটি দেখুন

যারা এসএসসি ও এইসএসসি এক্সাম দিবেন তারা পোস্টটি দেখুন


পরিক্ষা সামনে কিছু ভালো লাগেনা, আর মাত্র তিন চার মাস বাকী আছে।
কিন্তু পরিক্ষার চিন্তায় ভালো লাগে না, সারাবছর তো পড়ালেখা করি নাই, মেয়েদের পেছনে পেছনে ঘুরতে ঘুরতে বছরের শেষ প্রান্তে চলে এসেছে।
বাবার কতো টাকা শেষ করলাম প্রাইভেট পড়ে কতো খাতা কলম নষ্ট করলাম তার শেষ নেই, সেই সাথে সাথে সময় ও নষ্ট অনেক করলাম, এবং মাথাটাও নষ্ট করলাম ; পরিক্ষায় কি লিখবো বুঝতেছিনা।
আচ্ছা এই রকমের পরিস্থিতিতে পরেন নাই এমন কেউ আছেন?
হয়তো যাদের পরিাক্ষর প্রস্তুতি ভালো, এবং ভালো স্টুডেন্টস সেই বলতে পারে আমি আছি।
কিন্তু দেখা যায় অধিকাংশ ছেলেমেয়ারাই এরকম পরিস্থিতিতে পরে।
আপনি সারাবছর পড়েন নাই, এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা করে কি লাভ বলেনতো?
কোনো লাভ নেই, লাভ ছিলো যখন সময় গুলো নষ্ট করতেছিলেন তখন যদি ভবিষ্যতের ভাবনা টা ভাবতেন।
অতীতে যা…ই করছেন না কেনো সেটা বর্তমানে ভাববেন না, একদম ভুলে যাবেন, এবং বর্তমান সময় টাকে মুল্য দিন তাহলেই ভালো ফলাফল করতে পারবেন।
যদি বলেন মাত্র ৩-৪ মাস পরে কোনোদিন ও ভালো রেজাল্ট করা সম্ভব নয়, তাহলে আমি বলবো আপনি বোকার চেয়ে ও বোকা।
আপনি যদি এই তিন চারমাস ১৪ ঘন্টা লেখা পড়া করেন তাহলে আপনাকে ভালো রেজাল্ট করা থেকে কেউ আটকাতে পারবে না, আপনি শ্রেফ চ্যাটিং করার সময় যেরকম মোবাইলের স্কিনের সামনে ঘন্টার পর ঘন্টা যেরকম মনোযোগ সহকারে বসে চ্যাটিং করেন, সেভাবে পড়ার টেবিলে বইয়ের সাথে চ্যাটিং করুন ;তাহলেই হলো।
যারা বলতেছেন, আমি যা পড়ছি সারা বছর তা দিয়ে পাশ করতে পারবোনা ……………
আমি বলি কি, আপনি এরকম চিন্তা বাদ দিয়ে আপনি যাস্ট মোবাইল, বন্ধু বান্ধব বাদ দিয়ে পড়ালেখায় মনোযোগ দিন, তাহলেই আপনি ভালো রেজাল্ট করতে পারবেন, ভালো রেজাল্ট না করেন অত্যন্ত পাশ তো করতে পারবেন!
এখন হয়তো বুঝতছেন না যে, একটা পয়েন্টের কতো মূল্য ভালো একটা কলেজে বা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য একটা পয়েন্টের কতোটা মূল্য।
বন্ধু বান্ধব, মেয়ে, মোবাইল এগুলো সব স্কিপ করে আজই দুটো রুটিন বানিয়ে ফেলেন, ১৪ঘন্টা লেখাপড়া করার জন্য, হয়তো এগুলো ছাড়তে একটু কষ্ট হবে, এবং এই ১৪ঘন্টার পরিবেশে এসে ও টিকে থাকাটা কষ্টকর হবে আপনার জন্য ;
তবে জেনে রাখুন জীবনে কিছু পেতে হলে কষ্ট ছাড়া সম্ভব নয়।
মাঠে কৃষক রোদ বৃষ্টির মধ্য হাল চাষ করে, তারপরেই সে সোনার ফসল লাভ করে।
পরিক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করতে আপনাকে ও এরকম পরিশ্রম করতে হবে তাহলে দিনশেষে আপনিও কৃষকের মতো খুশীতে নাচতে পারবেন।

Oct 3, 2019

জেনে নিন ইংরেজি ভাষা শেখার বৈজ্ঞানিক এবং সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি।

জেনে নিন ইংরেজি ভাষা শেখার বৈজ্ঞানিক এবং সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি।



আস-সালামু আলাইকুম। আমরা প্রায় সবাই-ই ইংরেজি বই কম পড়ি বা পড়তে আগ্রহ পাই না। আরো সহজভাবে বললে ভাষাটা বুঝি না বলেই পড়তে ভয় পাই। কিন্তু, আজকের বিশ্বায়নের যুগে ইংরেজি শেখাটা খুব জরুরি। তা নাহলে আপনি যুগের থেকে বেশ পিছিয়ে পড়বেন। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় আমরা ইংরেজি শিখতে গিয়ে ব্যর্থ হই। তার কারণ হচ্ছে আমরা একটি ভাষা শেখার বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি জানি না বা অনুসরণ করি না। চলুন ভাষা শেখার বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি দিয়েই শুরু করি।

ভাষা শেখার বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি:

কখনো কি লক্ষ্য করেছেন কিভাবে একটি শিশু ভাষা শেখে? সে কিন্তু প্রথমেই লেখা বা পড়া শিখে না। গ্রামার বা ব্যাকরণ দিয়েও শুরু করে না। সে প্রথমে আশেপাশের মানুষের মুখ থেকে শোনা শব্দগুলো আয়ত্ত করে। তারপর তার শব্দভাণ্ডার থেকে কিছু কিছু শব্দ ব্যবহার করে। এভাবে সময়ের সাথে সাথে তার শব্দভাণ্ডার বড় হতে থাকে। সে আরো বেশি শব্দ ব্যবহার করে। ৪-৫ বছরে সে তার মাতৃভাষাটা প্রায় পুরোটাই শিখে নে। মূলত এটাই একটি ভাষা শেখার প্রাকৃতিক বা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি।
আপনি লক্ষ্য করলে দেখবেন আমরা বাংলা পারি ঠিকই, কিন্তু আমাদের বানান বা ব্যাকরণে প্রচুর ভুল হয়। যেমন: আমরা পোস্ট শব্দটাকে লিখি পোষ্ট, যা ভুল। আবার আমরা কোরবানির সময় এলে বলি, “এক বিরাট গরু ছাগলের হাট” যার মধ্যে ব্যাকরণিক ত্রুটি বিদ্যমান (শুদ্ধ হচ্ছে: গরু ছাগলের এক বিরাট হাট)।
তো দেখা যাচ্ছে আমরা ব্যাকরণ না জেনেই বাংলা বলতে পারি, যদিও কিছু কিছু ব্যাকরণিক ভুল থেকে যায়।
এবার নিশ্চয় বুঝতে পারছেন কেন আমরা বারবার ইংরেজি শিখতে গিয়ে ব্যর্থ হচ্ছি। আমরা সাধারণত গ্রামার দিয়েই ইংরেজি শিখা শুরু করি। যা সম্পূর্ণ ভুল পদ্ধতি। একটি ভাষা শিখতে হলে আপনার শব্দভাণ্ডারে ঐ ভাষার শব্দের সংখ্যা বাড়াতে হবে, ভাষাটা শুনতে হবে। তারপর ঐ ভাষার ব্যাকরণ শিখবেন। তাহলেই আপনি কয়েক বছরেই একটি ভাষা আয়ত্ত করতে পারবেন।

ইংরেজি শিখতে হলে:

১) শব্দভাণ্ডার বাড়াতে হবে:
আপনাকে প্রচুর ইংরেজি শব্দ মুখস্থ করতে হবে। তার জন্য বেশি করে ইংরেজি বই পড়তে পারেন, ইংরেজি আর্টিকেলও পড়তে পারেন। প্রতিদিন ডিকশনারি দেখে যদি ২০ টি শব্দ মুখস্থ করেন তাহলে আপনার শব্দভাণ্ডারে বছরে যোগ হচ্ছে টোটাল ৭৩০০০ টি শব্দ! তবে আজকের শেখা শব্দগুলো আগামী ৩ দিন অবশ্যই রিভিশন দিতে হবে, নাহলে ভুলে যাবেন।
২) প্রচুর ইংরেজি শোনতে হবে:
কোনো ভাষা শোনা কিন্তু বৈজ্ঞানিক ভাষা শিক্ষা পদ্ধতির অংশ। তাই আপনাকে বেশি করে ইংরেজি শোনতে হবে। তার জন্য আপনি ইংরেজি মুভি, টিভি সিরিজ দেখতে পারবেন। এতে করে আপনি শোনার পাশাপাশি বিভিন্ন এক্সপ্রেশন বুঝতে পারবেন।
৩) ইংরেজি গ্রামার শেখা ও পাশাপাশি কথা বলা:
ইংরেজি শিখতে হলে আপনাকে ইংরেজিতে কথা বলার মাধ্যমে আপনার শব্দভাণ্ডারে যোগ হওয়া শব্দগুলো প্র্যাকটিস করতে হবে। আর সঠিকভাবে বাক্য গঠন করতে হলে আপনাকে গ্রামার শিখতে হবে। গ্রামারের জন্য ইন্টারমিডিয়েট লেভেলের ভালো কোনো বই অনুসরণ করতে পারেন। আর কথা বলতে জড়তা বোধ করলে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজে নিজের সাথে কথা বলুন।
[দয়া করে পোস্টটি কপি করবেন না। এই পোস্ট ইন্টারনেটে আর কোথাও নেই।]
তো এই ছিলো আমার আজকের লেখা। কথা হবে অন্য কোনো এক সময়ে। ততক্ষণ ভালো থাকুন, সুস্থ্য থাকুন। আল্লাহ্ হাফেয।

কিছু টিপস ফলো করে ইংরেজিতে অনর্গল কথা বলুন আপনিও।

কিছু টিপস ফলো করে ইংরেজিতে অনর্গল কথা বলুন আপনিও।

 আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আমরা সবাই চাই ইংরেজিতে ফ্লুয়েন্টলি কথা বলতে। কিন্তু নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে তা হয়ে উঠে না। আজকের আলোচনায় আমি একজন IELTS ক্যান্ডিডেট হিসেবে সেইসব প্রতিবন্ধকতা কাঠানোর উপায় নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করবো। চলুন শুরু করি।

১। চিন্তাটা ইংরেজিতে করতে হবে:

আমরা ইংরেজিতে যখন কথা বলি, তখন আগে কী বলব তা বাংলায় ভেবে নেই। তারপর সেটা মনে মনেই ইংরেজিতে অনুবাদ করি এবং তারপর ইংরেজিতে বলি। এর ফলে বারবার বাংলা এবং ইংরেজিতে আমাদের আসা-যাওয়া চলতে থাকে। যে কারণে, কথায় ফ্লুয়েন্সি থাকে না। তাই, আমাদের চিন্তাটাও ইংরেজিতেই করতে হবে। শুধুমাত্র কথা বলার সময় না। যেকোন সময়ই। যখনই আমরা নিজের মনে কিছু চিন্তা করবো, চেষ্টা করতে হবে সেই চিন্তাও যাতে ইংরেজিতে হয়।

২। একা একা কথা বলা:

যদি ইংরেজিতে চিন্তা করার অভ্যাসটি রপ্ত করে ফেলতে পারেন তাহলে আশে পাশে যখন কেউ নেই; সেই চিন্তাগুলোই নিজেকে নিজে বলে ফেলুন। নিজের কানে যখন নিজের কথা শুনতে পাবেন, নিজের ভুলগুলোও নিজেই ধরতে পারবেন। এবং প্রতিবার প্র্যাকটিসের সময় বুঝতে পারবেন যে, আগের চেয়ে ফ্লুয়েন্সি কতটা বাড়লো।

৩। গ্রামার নিয়ে বেশি চিন্তা না করা:


ইংরেজিতে কথা বলা নিয়ে সবচেয়ে বেশি সমস্যা হয় গ্রামার নিয়ে। দেখা যায়, গ্রামার নিয়ে এমনিতে কোন সমস্যা নেই। নির্ভুল গ্রামারে লিখে যেতে পারছি। কিন্তু বলতে গেলেই গ্রামারে টুকটাক ভুল হয়েই যাচ্ছে। এবং তখনই আমরা থেমে যাচ্ছি। এ কারণেই, প্র্যাকটিসের সময় গ্রামার নিয়ে বেশি মাথা ঘামানো যাবে না। ভুল হচ্ছে? হোক! কথা বলা থামানো যাবে না। গ্রামারের ভুলগুলো যতদিন যাবে কমে আসবে। কিন্তু, গ্রামারের কথা ভেবে যদি বলা থামিয়ে দেই, তবে ফ্লুয়েন্সি কখনোই আসবে না।

৪। প্রচুর ইংরেজি শোনা:

সিরিজ বা মুভি দেখতে গেলেই বোঝা যায় ইংরেজির কিছু আলাদা শব্দ থাকে। সেগুলোর বাংলা অর্থ করলে দেখা যাবে কিছুই বুঝা যাবে না। সেগুলো যত না শব্দ বা বাক্য, তার চেয়ে বেশি এক্সপ্রেশন। তাই, প্রচুর ইংরেজি সিরিজ আর মুভি দেখতে হবে।

৫। ইংরেজিতে গল্প বলা:

আপনার সবচেয়ে প্রিয় গল্পটি কাউকে ইংরেজিতে শোনান। এটা নিজেকে পরীক্ষা করার খুব ভাল একটা উপায়। যে গল্পটা আমরা খুব ভাল জানি, তা বলতে গেলে আমাদের খুব একটা ভাবতে হয় না। অনর্গল বলে যেতে পারি। সেই গল্পটাই ইংরেজিতে আমরা ঠিক কতটা ভাল বলতে পারছি, সেটা বুঝলেই নিজের অবস্থা সম্পর্কে খুব ভাল একটা ধারণা হয়ে যায়।

৬। যেকোন শব্দের অন্যান্য রূপ সম্পর্কে জানা:

যেকোন শব্দের বেশকিছু রূপ থাকে। এবং একই শব্দের অনেক রকম ব্যবহার হতে পারে। খুব সহজ কোন উদাহরণ যদি দেই, ইংরেজি “sentence” শব্দের মানে বাক্য ও হতে পারে, আবার কারাদণ্ড অর্থেও এটা ব্যবহার করা হয়। এরকম বেশ কিছু শব্দ আছে, যার অনেক রকম মানে দাঁড়ায়। শুধু তাই না, একই শব্দ বাক্যভেদে ভিন্ন অর্থ বহন করে । তাই, শব্দের এই ভিন্ন ভিন্ন রূপ জানতে হবে এবং সেইসাথে ব্যবহারও করতে হবে।

৭। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলা:

আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে কথা বললে যা হবে, আমরা ইংরেজি বলার সময় আমাদের বাচনভঙ্গিও দেখতে পাবো। অধিকাংশ সময় যেটা হয়, আমরা ইংরেজিতে কথা বলার সময় আমাদের ভুল নিয়ে এতটাই সচেতন থাকি যে আমাদের আচরণে সেটা ফুটে উঠে। যখন আমরা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে প্র্যাকটিস করবো, তখন নিজেদের এই ভুল বুঝতে পারবো এবং  নিজেদের আড়ষ্টতা কাটানোর জন্য কাজ করবো।

৮। সংকোচ কাটিয়ে তোলা:

একা একা বেশ কিছুদিন প্র্যাকটিস করার পর আমাদের মনে হতে পারে যে, এখন আমরা অন্যদের সামনেও একইভাবে না আটকে ইংরেজিতে কথা বলে যেতে পারবো। কিন্তু আসলেই যখন সময় আসে অন্যের সামনে বলার তখন পারি না। প্রশ্নটি হচ্ছে, কেন? কারণ আমাদের কাছে মনে হয়, যদি কোন ভুল হয় তাহলে সামনের মানুষটার সামনে আমাকে লজ্জায় পড়তে হবে। আমাদের কোন ভুল কেউ ধরুক, খুব স্বাভাবিকভাবেই আমরা তা চাই না । কিন্তু, এই ভয় বা লজ্জাটাই আমাদের অনেকখানি পিছিয়ে দেয়। তাই, সব ভয় বা লজ্জা কাটিয়ে উঠে আমাদের বলতে হবে। প্রয়োজনে ধীরে বলবো। পরের বাক্যটা বলার আগে একটু চিন্তা করে নিবো। কিন্তু বলবো। যদি ভুল হয়েও যায়, থামা যাবে না। আবার শুরু করতে হবে।
আশা করি আপনারা উপর্যুক্ত ধাপগুলো ফলো করলে সহজেই ইংলিশ স্পিকিং আয়ত্ত করতে পারবেন। আপনাদের প্রতি শুভ কামনা জানিয়ে এখানেই শেষ করছি। আল্লাহ্ হাফেয।

Sep 29, 2019

ভর্তি পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা

ভর্তি পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা....

#ফর্ম তোলা নিয়ে বলবো প্রথমেই, এ বিষয়ে মোটেই কার্পণ্য করা যাবে না, কারন অনেক সময় দেখা যায় যতই ভাল ছাত্র হোক না কেন রেজাল্টে নিজের নাম খুঁজে না পাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। ভাগ্যটাও অনেকটাই ফ্যাক্টর। তাই ফর্মের ক্ষেত্রে এক ভার্সিটি টার্গেট করে পড়লেও ব্যাকআপ হিসেবে কয়েকটা রাখা উচিত, শেষ মূহুর্তে এসে আক্ষেপ করে কোন লাভ হবে না।

#এডমিশন সিরিয়ালের ক্ষেত্রে দেখা যায় সাধারনত সব জায়গাতেই (বুয়েট-মেডিকেল বাদে) পর্যাপ্ত সিরিয়ালের প্রায় দ্বিগুন সংখ্যা পর্যন্ত চান্স পায়। সুতরাং ১২০০ সিটের কোন ভার্সিটিতে যদি তুমি ২০০০ তম ও হও, তুমি মোটামুটি নিশ্চিন্ত থাকতে পার।
#যে কয়টার ফর্ম তুলবা সবগুলাই পরীক্ষা দিবা, অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় অনেকেই কোন ভার্সিটিতে কোন রকম সিরিয়াল পেয়েই পড়ালেখা প্রায় ছেড়ে দেয়, এমনটা করা যাবে না, হয়ত অন্য কোথাও তোমার জন্য ভাল সাবজেক্ট অপেক্ষা করছে। হ্যাঁ তবে যেখানে তোমার পড়ার একদমই ইচ্ছা নেই সেগুলো বাদ দিতেই পার।
#কনফিডেন্স! এই জিনিসটা এমন যে তুমি যখন কোন ভার্সিটিতে একবার চান্স পাও তখন দেখবা এর পর যত পরীক্ষাই দিবা সিরিয়াল আসতেই থাকবে। সুযোগ হাতছাড়া করবা না। শেষে ভেবেচিন্তে তোমার যেটায় সুবিধা হয়, যে সাবজেক্ট পড়তে ভাল লাগে, যেখানে ভবিষ্যৎ ভাল সেই ভার্সিটিতে ভর্তি হবা।

#এডমিশন সময়ে তো পরীক্ষা দিতে দিতে পুরো দেশটাই ঘুরে ফেলবা। হ্যা তবে যাতায়াতের সময় খুব সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। এ সময়ে ছিনতাই, ডাকাতির ঘটনাও বেড়ে যায়। আর অনেক সময়ই হয় যে কেউ পরীক্ষা দিতে গিয়ে ছিনতাইকারীর কবলে পড়ে সব হারিয়েছে। তাই কোথাও যাওয়ার আগে সেখানে কই থাকবা, কে কে আছে সেখানে চেনাজানা, সবার সাথে যোগাযোগ করে যাবা। আর এ সময় ছোট খাটো একটা সার্কেলও বানিয়ে ফেলতে পারো যারা একসাথে গিয়ে পরীক্ষা দিবা।

#বাসা থেকে বের হওয়ার আগে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সব দেখে বের হবা। এডমিট কার্ড দরকার হলে কয়েক কপি ফটোকপি করে রাখবা, বিপদ কখনো বলে আসে না। পেন, পেন্সিল, ক্যালকুলেটর চেক করে নিতে ভুলবে না। টাকা-পয়সা সাবধানে রাখবে। আমি সব পরীক্ষার এডমিট, সার্কুলার, নিজের ছবি এগুলার সফট কপি একটা পেনড্রাইভে করে সাথে রাখতাম যদি কখনো লেগে বসে তাই...

#আর যে একটু বড় দূরত্বের ভার্সিটিতে পরীক্ষা দিতে যাবা তখন বাসে/ট্রেনে অযথা সময় নষ্ট না করে সেই ভার্সিটির প্রশ্নব্যাংক দেখতে দেখতে যাবা। যাতায়াতের সময় কানে ইয়ারফোন দিয়ে গান শোনার অনেক সময় পাবা, কিন্তু তোমার একদিন গান না শুনে প্রশ্নব্যাংক সলভ করা তোমার জীবনের অনেক কিছু পরিবর্তন করে দিতে পারে।

#শেষে একটা কথাই বলব, হতাশ হবা না। হতাশা জীবনে কিছুই দিবে না। সিরিয়াল আসে নি তোমার প্রিয় ভার্সিটিতে??? হয়ত তোমার ঘাটতি ছিল অথবা তোমার জন্য আরো ভাল কিছু অপেক্ষা করছে! তাই থেমে থাকবা না। তোমার উপযুক্ত স্থান বেছে নেওয়ার দায়িত্ব তোমারই।

শুভ কামনা রইল❤
Selim ReZa
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়